জীবনে সফল হতে হলে নিজের ওপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখবে। কখনও হাল ছেড়ে দিওনা, কারণ একবার হাল ছেড়ে দিলে তুমি অার কখনো সে কাজে সফল হতে পারবে না। অার একটা কথা কোন কাজ একবার করতে না পারলে, বারং বার চেষ্টা করবে। একবার না পারিলে দেখ শত বার পারিব না এই কথাটি বলিও না অার

বিয়ে কি শুধু অনুষ্ঠানিকতা?

সমাজে বিয়ে করাটা যতটা কঠিন হয়ে গেছে,
বিয়ের পর তালাক দেওয়াটা ততটা সহজ ব্যাপারে পরিণতি হয়ে গেছ।
অাশণ্কাজনক হলে ও সত্য যে গত কয়েক
বছরে বিস্ময়করভাবে বেড়েছে।
অাথচ এখনাকার বিয়ে গুলা কত ধুমধাম করে হয়।
গান-বাজনা ডিজে এগুুলা না হলে কি সমাজে মান থাকে?
একটা জিনিস লক্ষণীয় যে তথাকথিত সমাজে উপর শ্রেণীর লোকদের বিয়ের ধুমধামটা বেশি হয়।
অাবার এই উপর শ্রেণীর মানুষগুলার তালকের হার সবচেয়ে বেশী।
ঢাক ঢোল পিটিয়ে যে বিয়ে হচ্ছে,
শেষ পর্যন্ত সামান্ন তুচ্ছ বিষয়ে তালাক পর্যন্ত গড়াচ্ছে।
এটার দ্বারা কি প্রমাণ হয়না,  এখনকার
ছেলে-মেয়েদের বিয়েটা স্রেপ অনুষ্ঠানিকতা।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের হিসেব অনুযায়ী প্রতি বছর তালাকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

ডিসিসি বলছে, ২০১২ সালে ঢাকায় তালাক ঘটেছে ৭০০০ দম্পতির মধ্যে।
তবে লক
লক্ষণীয় যে,  হোল তালাকের অাবেদন বেশিরভাগই  এসেছে নারীদের পক্ষ থেকে।
এক হিসাব মতে, নারীদের পক্ষ থেকে Msh তালাকের জমা পড়েছে শতকরা ৭৫ ভাগ।
অন্যদিকে পুরুষের পক্ষ থেকে এই হার হোল ২৫ ভাগ।
ডিসিসি দক্ষণ বলছে, ২০০৫ সালে তালাকের সংখ্যা ছিল ৪০০০ হাজর, পরে ২০১০ সালে বেড়ে দাড়ায় ৫৫০০ সাড়ে পাঁচ হাজারে।
অার ২০১২ সালে ৭৫০০ সাড়ে সাত হাজারে উন্নীত হয়। অাবাক করার ব্যাপার হলো অভিজাত এলাকাগুলো থেকে যে তালাকের অাবেদনগুলা অাসছে তাতে যৌতুক বা নির্যাতনের অভিযোগ নেই। দেখা গেছে পরকীয়া প্রেম ও উৎশৃঙ্কল জিবন যাপনি মূলত বিচ্ছেদের কারণ।
ডিসিসি উত্তরের অাওতাধিন কয়েকটি অভিজাত এলাকাতে গত কয়েক বছরে প্রায় দেড় হাজার তালাকের ঘটনা ঘটেছে, এর একটি ও যৌতুক সংক্রান্ত কারণে ঘটেনি।
ডিসিসি উত্তরের গুলশান-বনানী এলাকার এক কর্মকর্তা জানান যে,  বিচ্ছেদের কারণগুলো অাজব ধরণের,
যেমন,  এক জায়গায় এমন হয়েছে যে, বৃদ্ধ শ্বশুর ভুল করে পুত্র বধুর তোয়ালে ব্যাবহার করায় এর পর থেকে ঝগড়া পরিণতিতে তালাক।
অাবার স্বামীর ঘরে তার বৃদ্ধা পিতামাতা থাকায় অনেক ক্ষেত্রে ট্রেন্ডি মেয়েরা তালাক দাবী করছে।
বাংলাদেশ কাজী সমিতির সভাপতি অাব্দুল জলিল মিয়াজি বলেন ধানমন্ডি এলাকাতে এধরনের ভূরি ভূরি ঘটনা ঘটছে।
এই হার গ্রামে গন্ঞ্জে ও ছড়িয়ে পড়ছে।
বিশেজ্ঞরা  বলেন, বিদেশি সংস্কৃতির প্রভাব ও Indian সিরিয়াল বেশি দায়ী ব482;ে মনে করছে।

তাই অাসুন অামরা অামাদের সোনালী ঐতিহ্য পিরিয়ে অানি।
বিদেশি সংস্কৃতিকে না বলি।

Share:

0 মন্তব্য(গুলি):

Hamidnewblogsite.com. Powered by Blogger.

Labels

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support