স্হান | ভাষা | ব্যবহারকারীর সংখ্যা | |
---|---|---|---|
প্রথম | মান্দারিন | ১০০ কোটি(প্রায়) | |
দ্বিতীয় | ইংরেজি | ৫০ কোটি, ৮০ লক্ষ | |
তৃতীয় | হিন্দি | ৪৯ কোটি, ৭০ লাক্ষ | |
চতুর্থ | স্পেনিস | ৩৯ কোটি, ২০ লক্ষ | |
পঞ্চম | রাশিয়া | ২৭ কোটি, ৭০ লক্ষ | |
ষষ্ঠ | অারবি | ২৪ কোটি, ৬০ লক্ষ | |
সপ্তম | বাংলা | ২৪ কোটি ৬০ লক্ষ | |
অষ্টম | পর্তুগিজ | ১৯ কোটি, ১০ লক্ষ | |
নবম | মালয় | ১৫কোটি,৯০ লক্ষ | |
দশম | ফ্রেঞ্চ | ১২ কোটি | |
সংগ্রহে |
♦মোহাম্মাদ হামিদ♦ |
বিশ্বের প্রধান ভাষা ও ব্যবহারকারীর সংখ্যা
বাংলাদেশের বিভিন্ন কল-কারখানা
নাম | সংখ্যা |
---|---|
পাটকল | ৩৮ টি |
চিনিকল | ১৪ টি | বস্ত্রকল | ২৪ টি |
কাগজকল | ৭ টি |
সিমেন্ট কারখানা | ১৪ টি |
সার কারখানা | ৮ টি | জাহাজ নির্মাণ মেরামত | ৩ টি |
তেল শোধনাগার | ১ টি |
অস্ত্র নির্মাণ কারখানা | ১ টি |
টেলিফোন শিল্প কারখানা | ২ টি |
যন্ত্রপাতি নির্মাণ কারখানা | ২ টি | গাড়ী সংযোগ কারখানা | ২ টি |
সিগারেট কারখানা | ২০ টি |
দিয়াশলাই কারখানা | ২১ টি |
ঔষধ কারখানা | ২০৮ টি |
কাঁচ শিল্প কারখানা | ৯ টি |
প্লাষ্টিক কারখানা | ২৭ টি |
সাবান কারখানা | ৬০ টি |
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ
শ্রেষ্ঠ চিত্রশিল্প→ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
শ্রেষ্ঠ কবি→ কাজী নজরুল ইসলাম
শ্রেষ্ঠ পল্লীকবি→ জসিম উদ্দিন
শ্রেষ্ঠ মহিলা কবি→ বেগম সুফিয়া কামাল
শ্রেষ্ঠ ভাষাবিদ→ ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
শ্রেষ্ঠ কাঠ খোদাই শিল্পী→ অলক রায়
শ্রেষ্ঠ কাটুনিষ্ট→ রফিকুন্নবী ( রনবী)
শ্রেষ্ঠ সংগীত সাধক→ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ
শ্রেষ্ঠ ব্যঙ্গচিএ→ রফিকুন্নবী
শ্রেষ্ঠ উচ্চাঙ্গ সংগীত শিল্পী→ বারীন মজুমদার
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিএকর → জহির রায়হান
শ্রেষ্ঠ স্হপতি→ ফজলুল হক খাঁ
( এফ,আর, খান)
শ্রেষ্ঠ পর্যটন কেন্দ্র→ কক্সবাজার
শ্রেষ্ঠ আধুনিক কবি→ শামসুর রাহমান
শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক → ডঃ কুদরত- ই- খুদা
শ্রেষ্ঠ দাবাডু → নিয়াজ মোর্শেদ
শ্রেষ্ঠ মহিলা দাবাডু→ রানী হামিদ
শ্রেষ্ঠ সাতারু→ ব্রজেন দাস
শ্রেষ্ঠ ভাস্কর→ শামীম শিকদার
টাকা অায় করার সহজ ৪ টি পদ্ধতি
অাপনি যদি হিসাব করেন যে, অাপনি প্রতিদিন গড়ে ততটুকু সময় ইন্টারনেটে ব্যবহার করে পার করছেন, তাহলে বেশিরভাগ লোকই বলবে ২-৩ ঘন্টা। তাহলে অাপনি কি ভাবছেন এ সংখ্যা বছরে কত গিয়ে দাড়াচ্ছে...
বছরে অন্তত ১০০০-১২০০ ঘন্টা পার করছেন।
ইন্টারনেটে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ এর সাইটে চ্যাট করে। কিন্তু একবারও কি নিজের কাছে প্রশ্ন করেছেন যে, অাপনার এ মুল্যবান সময়গুলি ব্যয় করে অাপনি কি পেয়েছেন? অামিত নির্ধিদ্বায় বলতে পারি এর শুরু থেকে শেষ অব্দি শুধু শুন্য অার শুন্য।
তাহলে অন্যের কাছ থেকে ধারকর্জ করে চলার চেয়ে খারাপ কি? ইন্টারনেট জগৎটা ফেইসবুক, সুস্যাইল মিডিয়া এবং গেমিং এর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। অাপনার সামান্য ইচ্ছা শক্তির বলে অাপনি ইন্টারনেট হতে কিছু টাকা উর্পাজন করতে পারেন। এই জন্য অামি অাপনার সাথে শেয়ার করব কিভাবে সব বয়সের ছেলে-মেয়েরা ইন্টারনেট হতে অল্প কিছু টাকা উর্পাজন করে নিজের ব্যক্তিগত প্রয়োজন মিটাতে পারেন।
এগুলো তাদের চলার পথে অারো Smart সুগম করে এই ছোট-খাটো জিনিস গুলো ফ্যামিলির কাছ থেকে ছেয়ে নিতে পারেন না। এই জন্য অাপনি অল্প সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে কিছু টাকা অায় করে নিজের প্রয়োজন মিটাতে পারেন।
অনলাইন হতে টাকা উর্পাজনের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে YouTube. এখান থেকে যে কোন বয়সের লোক খুবই সহজে টাকা উর্পাজন করতে পারেন। ইন্টারনেট বিশ্বের জনপ্রিয় ১০ ওয়েবসাইটের মধ্যে YouTube হচ্ছে একটি অাপনি ইচ্ছে করলেই এখান থেকে কম সময় ব্যয় করে অল্প অভিজ্ঞাতা নিয়ে মাসে ভাল মানের টাকা উপার্জন করতে পারেন। এজন্য অাপনাকে যেটি করতে হবে - প্রথমে বিভিন্ন ভাল মানের ভিডিও YouTube এ অাপলোড করতে হবে। এজন্য অাপনি অাপনার মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করতে পারেন। অাপনি যদি ভ্রমণ প্রিয় লোক হন তাহলে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলি অাপনার ক্যামেরায় ধারণ করে তা YouTube অাপলোড করতে পারেন। অাথবা অাপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয়ে টিউটোরিয়াল তৈরি করেও এ কাজটি করতে পারেন।
কিন্তু মনে রাকবেন কারও নকল ভিডিও কপি করে এটি করা যাবে না।
এতে হিটের বিপরীত হতে পারে।
অাপনি যদি অাপনার ব্লগটি ভাল মানের প্লার্টপম এ নিয়ে যেতে পারেন এবং অাপনার ব্লগে প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর থাকে থাহলে Adsens থেকে হাজার টাকা উর্পাজন করত পারবেন। এ পদ্ধতিতে অাপনার ব্লগে Adsens বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে ক্লিক প্রতি ডলার অায় করতে পারেন। অনেকে বলে Adsens Approv করাটা একটু কঠিন কাজ। তবে অাপনার মনোবল ভাল থাকে থাহলে নিশ্চয় পারবেন। অাপনি যদি মানসম্মত ৩৫-৪০ টি ইউনিক কন্টেন্ট লিখতে পারেন, তাহলে নিঃসন্দেহে Adsens Approv হয়ে যাবে। এখান থেকে অাপনি দীর্ঘ দিন টাকা অায় করতে পারেন।
ব্লগ (Blog) Part 2
ব্লগ (Blog) part 1
অাস্সালামু অালাইকম। কেমন অাছেন সবাই? নিশ্চয় ভাল, অামি ও ভাল। অাজ থেকে অামি অাপনাদের ধারাবাহিক Blogg সম্পর্কে লিখব।
কেন ব্লগ তৈরি করবেন:
ব্লগ তৈরি করবেন? কোন কাজ করার অাগে সেটা কেন করবেন জেনে নেওয়া উচিত। বিভিন্ন ব্যক্তি ব্লগ তৈরি করেকরেন বিভিন্ন কারণে। কারো কাছে এটা একেবারেই শখ। নিজের বক্তব্য মনের ভাব প্রকাশ করার একটি পদ্ধতি। কারো কাছে অন্যের সাথে অনলাইনে যোগাযোগ মাধ্যম। ফেসবুক, টুইটার যেমন অল্প কথায় কাজ সারতে হয় ব্লগে সে ধরনের সীমাবদ্ধতা নেই। নিজের বক্তব্য ব্যাখ্যা করার সুযোগ রয়েছে ব্লগে। কারো কাছে ব্লগ ব্যবসার প্রচারের মাধ্যম কারো কাছে ব্লগ নিজেই ব্যবসা। ব্লগ থেকে প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়।
ব্লগার কেন ব্যবহার করবেন:
ব্লগার গুগলের বিনামূল্যের ব্লগিং ব্যবস্হা। অাপনি যে কোন সময় নিজের ব্লগ তৈরি করে নিতে পারেন বিনা খরচে। অর্থাৎ অাপনার ডোমেন নোম এবং হোস্টিং এর খরচ নেই। অন্যান্যদের মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস বিনামূল্যে ডোমেন-হোস্টিং ব্যবহার করে বিনামূল্যে ব্লগিং করার সুযোগ দেয়, কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেসে বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা যায় না। যদি অাপনি টাকা অায় করতে চান, তাহলে ব্লগার সবছেয়ে সুবিধাজনক। ব্লগার ব্লগে এডসেন্স, চিতিকা, অামাজনঅামাজন- ইবে সহ অন্যান্য এফিলিয়েট লিংক, নিজস্ব বিজ্ঞাপন ইত্যাদি ব্যবহার টাকা উপার্জন করতে পারেন। অাবার কোন কারনে ডোমেন হোস্টিং ব্যবহার করা প্রয়োজন হলে সেখানে ট্রান্সফার করে নিতে পারেন। অাপনি নিজস্ব ডোমেন হোস্টিং ব্যবহার করে ও ব্লগারর ব্লগ রাখতে পারেন। তাদের সেটিং এ অাপনার নিজস্ব ডোমেন এড্রেস দিলেই সবকিছু সেখানে কপি হবে ব্লগার যেহেতু বিনামূল্যের, সেকারনে অাপনি এর ওপর পুরোপুরি নির্ভর করতে পারেন না। তাদের শর্তের ভঙ্গ দেখলে অাপনাকে না জানিয়ে অাপনার ব্লগ মুছে দিতে পারেন কাজেই ব্লগারর ব্যবহার করার সময় নিয়মিত ব্যাকআপ রাখুন। ব্লগার ব্যবহার খুবই সহজ। অাগে কখন ব্লগ ব্যবহার করলেও সরাসরি ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য অাপনাকে ওয়েব ডিজাইন কিংবা অন্য কোন কিছু জানা প্রয়োজন নেই।
কিভাবে ফেসবুকে (Facebook) বন্ধুর পাসওয়ার্ড দেখবেন
অামরা অনেকেই Uc browser দিয়ে Facebook ব্যবহার করি। মাঝে মাঝে অাপনার বন্ধু ও অাপনার মোবাইল দিয়ে Facebook ব্যবহার অাপনি চাইলে তার পাসওয়ার্ড পেতে পারেন,কি মজা তাইনা? তো অাসুন জেনে নি। ১) প্রথমে অাপনার Uc browser open করুন। ২) এবার অপশনে গিয়ে Setting দিয়ে Security তে দেখতে পাবেন login record এ গিয়ে auto save করে দিন। এবার অাপনার বন্ধু অাপনার মোবাইলে Facebook এ লগইন এবং লগঅাউট করলে ও অাপনি www.fb.com এ গিয়ে দেখুন বন্ধুর পাসওয়ার্ড অাছে। কিন্তু সেটা দেখবেন কি করে?? ৩) অাপনি মাউস পয়েন্ট টা পাসওয়ার্ড ঘরে নিয়ে # চেপে ৫ চাপুন। তাহলে বন্ধুর পাসওয়ার্ড পাবেন। বি:দ্র: পোস্ট টি ক্ষতির কাজে ব্যবহার করবেন না।
কিভাবে ফেইসবুকে চ্যাটে ফাকা মেসেজ (Blank Message chat) করবেন
অাজকে শেয়ার করব খুব মজার একটা ট্রিক।
কিভাবে ফেইসবুকে ফাকা মেসেজ করা যায়। অনেকেই হয়ত জানেন। কেউ হয়তো জানেন না, তাদের জন্য এই টিপস। তাই কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় অাসি, প্রথমে লগইন করুন। অতঃপর চ্যাটে ডুকে ফ্রেন্ড সিলেক্ট করুন। অতঃপর চ্যাট বক্স অাসলে লিখুন @[0:] ব্যাস কাজ শেষ। সেন্ড করুন বা ইন্টার চাপুন। অার বন্ধুকে চমকে দিন। অাজ এই পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন।
কিভাবে Shortcut virus delete করবেন অাক্রান্ত Computer থেকে
শর্টকাট ভাইরাস ডিলিট করতে যা প্রয়োজন :
1. কি বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
কিভাবে যৌন দুর্বলতা দুর করবেন?
১)চীনা বাদাম:
খুবই সহজলভ্য একটি খাবার হচ্ছে চীনা বাদাম, কিন্তু পুরুষের যৌন সক্ষমতা বাড়াতে খুবই কার্যকর এই বাদাম খুব ভালো প্রাকৃতিক উৎস Amino Acid ও L-arginine এর, যারা পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয়। Perricon এর মতে,L-arginine পুরুষাঙ্গে রক্ত চলাচল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, যা যৌন মিলনো সময় পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন এক মুঠো চীনাবাদাম হতে পারে পুরুষের পরম বন্ধু।রসুন
রসুনে অাছে allicin, যা যৌনাঙ্গে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। সঠিক রক্ত চলাচল পুরুষাঙ্গের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে দ্রুত বীর্যপতন প্রতিরোধ করে। রান্নায় তো বটেই, নিয়মিত কাচা রসুন খাওয়াখাওয়ার অভ্যাস হার্টের অসুখের পাশাপাশি যৌনসক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।ডুমুর
এই ফলটি পরম অবহেলার চোখে দেখা হলেও ডুমুরের গুণের শেষ নেই। ডুমুরে অাছে উচ্চ মাত্রায় Amino acids যা সকল হরমোনের ভিত্তি রুপে কাজ করে। দেহে Amino acids এর অভাব হলে যৌনত দূর্বলতা যৌনতায় অনাগ্রহ দেখা দিতে পারে।কলা
অত্যন্ত সহজলভ্য ফল এই কলা অসংখ্য গুণের অাধার। হ্যাঁ যৌনসক্ষমতা বৃদ্ধিতে ও অত্যন্ত সহায়ক। কলা দেহে প্রচুর এনার্জি যোগায়। এতে অাছে একটি বিশেষ এনজাইম Bromelaine, যা যৌনদুর্বলতা রোধ করতে সহায়ক। অাছে প্রচুর ভিটামিন বি, যৌনতার সময় ভরপুর এনার্জি যোগায়।সাম্য, একতা, মানবতা
থেকে দেশটা স্বাধীন করেছিলো।
অামি পুনরায় বলে অাপনারদের সময়টা নষ্ট করার কি দরকার।
শিরোনাম হচ্ছে
মানবতার কথা
হ্যাঁ,এ সম্পর্কে অামি নগন্য ব্যক্তি কিছু লিখব, অামার কোন ক্ষমতা নেই কিছু লিখার, যদি না সে অামাকে শক্তি না দেয়।
তিঁনি হলেন মহান রাব্বুল অালামিন, যিনি এই পৃথিবীর সৃষ্টা।
আমরা তি একতা
বদ্ধ হতে পেরেছি?
মানবাধিকার কতটা
প্রতিষ্টা করতে পেরেছি?
বাংলাদেশের প্রথম
প্রথম রাষ্ট্রপতি→ শেখ মুজিবুর রহমান
প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি→ সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রথম প্রধানমন্ত্রী→ তাজউদ্দিন অাহমেদ
প্রথম পররাষ্টমন্ত্রী→ খন্দকার মোশতাক অাহমেদ
প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী→ এ,এইচ,এম কামরুজ্জামান
প্রথম অর্থমন্ত্রী→ ক্যাপ্টেন মনসুর অালী
প্রথম স্পিকার (গণ পরিষদ) শাহ অাব্দুল হামিদ
প্রথম স্পিকার (জাতীয় সংসদ) মোহম্মদ উল্লাহ
প্রথম সেনাবাহিনী প্রধান→ এম, এ, জি ওসমানী
প্রথম এর্টনি জেনারেল→ এম,এইচ খন্দকার
প্রথম প্রধান বিচারপতি→ এ, এস, এম সায়েম
প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার→ বিচারপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস
বাংলাদেশ ব্যাংকের → এ,এন,হামিদুল্লাহ।
এথম বাণিজ্য জাহাজ→ বাংলার দূত
এথম রণতরী → বি,এন, এস,পদ্মা
ঢাকা বিশ্বঃ প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর → স্যার পি, জে,হার্টস
প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর→ স্যার এফ,রহমান
এথম আই,জি,পি→ এম,এ,খালেক
জাতীয় ফুটবলের এথম অধিনায়ক→ জাকারিয়া পিন্টু
ক্রিকেট দলের এথম অধিনায়ক → শামীম কবির
টেস্ট ক্রিকেট দলের এথম অধিনায়ক→ নাঈমুর রহমান দুর্জয়
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের এথম মেয়র→ ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত
এথম মেয়র → মোহাম্মাদ হানিফ
এথম ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রমকারী→ ব্রজেন দাস
এথম উপজাতীয় রাষ্ট্রদূত→ শরসিন্দু শেখর চাকমা
মহাব্যবস্থাপক → নাজনীন সুলতানা
ব্যাংকের প্রথম মহিলা পরিচালক → আনিসা হামেদ
এথম জাতীয় পতাকা উত্তোলনকারী→ আ,স,ম,আবদুর রব
(চলবে....)
বিশ্বের প্রধান প্রধান ধর্মগ্রন্থ
***ইসলাম***
ধর্ম= ইসলাম,
ধর্মগ্রন্থ= কুরঅান,
প্রবর্তক= হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
প্রার্থনা কেন্দ্র= মসজিদ
তীর্থস্হান= মক্কা ও মদিনা
***খ্রিষ্টান***
ধর্ম= খ্রিষ্টান
ধর্মগ্রন্থ= বাইবেল
প্রবর্তক= যীশুখ্রিষ্ট (ঈসা আঃ)
প্রাথর্না কেন্দ্র= গীর্জা
তীর্থস্হান= জেরুজালেম
***হিন্দু***
ধর্ম= হিন্দু
ধর্মগ্রন্থ= বেদ
প্রবর্তক= অার্য ঋষিগণ
প্রার্থনা কেন্দ্র= মন্দির
তীর্থস্হান= গয়াকাশী
***বৌদ্ধ***
ধর্ম= বৌদ্ধ
ধর্মগ্রন্থ= ত্রিপিটক
প্রবর্তক= গৌতম বৌদ্ধ
প্রার্থনা কেন্দ্র= প্যাগোডা
তীর্থস্হান= বৌদ্ধ গয়া
***ইহুদি***
ধর্ম= ইহুদি
ধর্মগ্রন্থ= তাওরাত
প্রবর্তক= হযরত মুসা অাঃ
প্রাথর্না কেন্দ্র= সিনামোম
তীর্থস্হান= জেরুজালেম
***শিখ***
ধর্ম= শিখ
ধর্মগ্রন্থ= গ্রন্থসাহেব
প্রবর্তক=গুরু নানক
প্রাথর্না কেন্দ্র= গুরু দুয়ারা
তীর্থস্থান= অমৃতসর
হযরত মুসা (অাঃ) ভগ্নী
মুসা ( আঃ)- এর ভগ্নীর নাম নিয়া মতভেদ আছে। অনেকের মতে মরইয়ম - আবার কাহারো মতে কুলছুম। আল্লাহ তাআলার আদেশ পাইয়া হযরত মুসার মাতা মূসা( আঃ) - কে সিন্দুকে ভরিয়া সাগরেদ ভাসাইয়া দিলেন।সঙ্গে সঙ্গে মরইয়মকে
হযরত মুসা (অাঃ) এর মাতা
তাঁহার মোবারক নাম ইউখান্দ। সেই যমানার পন্ডিতগণ ফেরআঊনকে আতম্কিত করিয়াছিল যে, বনি ইসরায়ীল কওমে এক ছেলের জন্ম হইবে। আর সেই ছেলে তোমার এই সোনার বাদশাহী ধূলিসাৎ করিয়া ফেলিবে। এই ভবিষ্যদ্বাণী ফেরআঊনকে ভীষণ সন্ত্রস্ত করিয়া তুলিল। সে সমস্ত রাজকীয় লোকদের হুকুম করিল, বনি ইসরায়ীল কওমের ছেলে সন্তানদিগকে সঙ্গে সঙ্গে হত্যা করিয়া ফেলিতে।হুকুম পালনার্থে বনি ইসরায়ীলের হাজার হাজার মাছুম ছেলে সন্তানকে হত্যা করা হইল। এই নির্মম হত্যাকান্ড কালের পর কাল, দিনের পর দিন ধরিয়া চলিতে লাগিল। কোন সন্তানকেই এই চরম নিষ্ঠুরতা হইতে রক্ষা করা কাহারো পক্ষে সম্ভব ছিল না। ঠিক এই ভয়াবহ মুহূর্তে হযরত মূসা (আঃ) জন্ম নিলেন বনি ইসরায়ীল কওমে। হযরত মূসার মাতার নিকট আল্লাহ্ তাআলার তরফ হইতে এলহাম হইলঃ তুমি নিশ্চিন্তে ছেলেকে স্তন্য পান করাইতে থাক যখন আশংকা হয় যে, ছেলের জন্ম সংবাদ শীঘ্রই প্রচার হইয়া যাইবে, ফলে ফেআঊনের লোক আসিয়া তাহাকে হত্যা করিয়া ফেলিবে, তখন তুমি ছেলেকে সিন্দুকে ভরিয়া দরিয়ায় ভাসাইয়া দিও। ইহার পর ছেলেকে পুনরায় তোমার নিকট পৌঁছাইয়া দেওয়া আমার দায়িত্বে রহিল। একদিন সত্য সত্যই মাতা মূসা (আঃ) কে সিন্দুকে ভরিয়া অসীম অতল সাগরে ভাসাইয়া দিলেন। অবশেষে দেখা গেল, আল্লাহ্ তা'আলারও স্বীয় ওয়াদা যথাযথ পুরা করিলেন। এখানে প্রণিধানযোগ্য ইহাই যে, অবলা একজন নারী -কিন্তু তাঁহার ঐশীপ্রেম ও আত্নবিশ্বাস কত প্রবল! আল্লাহর আদেশ রক্ষার্থ সদ্যপ্রসূত দুগ্ধপোষ্য শিশুকে সিন্দুকে ভরিয়া তরঙ্গমালা বিক্ষুদ্ধ বিশাল সাগর বক্ষে নিক্ষেপ করিলেন। আল্লা হ্ তা'আলাও বান্দার কৃতকার্যে সন্তুষ্ট হইয়া পুরষ্কার দান করিলেন।
HTML ( এইচ, টি, এম, এল) ১ পর্ব
(HTML)এর অর্থ হচ্ছে Hyper Text Markup Language এটা কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয়, মার্কঅাপ ল্যাংগুয়েজ। ওয়েব ডেবেলপার হতে হলে এই ল্যাংগুয়েজ টা সবার অাগে ভালভাবে জানতে হবে। তবে এটা শেখা খুব সহজ। এটা শিখলেই অাপনি একটা ওয়েব পেজ তৈরি করতে পারবেন। অার যদি (CSS) শেখেন তাহলে ঐ পেজটিকে অারেকটু প্রাণ দিতে পারবেন। **তারপর জাভাস্ক্রিপ্টের পালা, জাভাস্ক্রিপ্ট শিখে এর এপ্লিকেশন করলে অাপনার ঐ পেজটি ডাইনামিক হওয়া শুরু হল। সর্বশেষ (PHP) +( ডেটাবেস) শিখলে পূণাঙ্গ ডেটাবেস Driven ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। যে জিনিস লাগবে (HTML) শিখতে Notepad Open তৈরি হন। যেহেতু নতুন তাই নোটপ্যাড দিয়ে শুরু করুন পরে অন্য কোন অ্যাবান্সড এডিটর সুইচ করবেন,যেমন -- Dreamwever অার যদি ড্রিমওয়েবার কাজে অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে একনই শুরু করতে পারেন। Windows এ বাই ডিফল্ট যে Notepad টি থাকে সেটা দিয়ে কোন মজা পাবেন না এই রকম একটা হালকা Notepad অাছে নাম তার Notepad++ এখানে প্রচুর সুবিধা পাবেন। এটা প্রফেশনাল কোড লেখার জন্য নিঃসন্দেহে ব্যবহার করতে পারেন। নোটপ্যাড++ লিখে সার্চ দিয়ে ইন্টারনেট থেকে নিয়ে নিতে পারেন মাত্র 5 MB. ***এইচটিএমএল এলিমেন্ট (Elements) ***এইচটিএমএল ট্যাগ (Tag) *** এইচটিএএল অ্যাট্রিবিউট (Attribute) এই শব্দগুলির সবসময় এবং পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। HTML5 মুলত HTMLই তবে, এখানে নতুনত্ব নতুনত্ব অনেক ট্যাগ এবং নিয়ম যুক্ত তরা হয়েছে। প্রথম পর্ব এই পযর্ন্ত।
অমুসলিমদের হক
রোহিঙ্গা কারা? কি তাদের পরিচয়?
বর্তমান মিয়ানমারের রোহিং ( অারকানের পুরনো নাম?) এ লাকায় এ জন গোষ্ঠীর বসবাস। ইতিহাস ও ভূগোল বলছে রাখাইন প্রদেশের উত্তর অংশে বাঙালী, পার্সিয়ান, তুর্কি, মোগল, অারবীয় ও পাঠানরা বঙ্গোপসাগরেরর উপকুল বরাবর বসতি স্তাপন করেছে। তাদের কথ্য ভাষায় চট্রগ্রামের স্হানীয় উচ্চারণের প্রভাব রয়েছে । উর্দু, হিন্দি, অারবী শব্দ ও রয়েছে। রাখাইনে দু'টি সম্প্রদায় বসবাস "রোহিঙ্গা" ও "মগ". মগরা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। মগের মুল্লুক কথাটি বাংলাদেশে পরিচিত,দাস্যবৃত্তি কারণেই এমন নাম হয়েছে মগদের, এক সময় তাদের দৌরাত্ম্য ঢাকা। প্লিজ বাকিটা পড়ে নিয়েন এই ওয়েবসাইটে গিয়ে
হযরত বিলকিস
বিলকস ছিলেন সাবা রাজ্যের বাদশাহ্। হযরত সােলায়মান (আঃ) কে এক হুদহুদ জানোয়ার খাবর দিল, সে এক স্ত্রী বাদশাহকে দেখিয়াছে যে, সে সর্য পূজা করিয়া থাকে। সোলায়মান (আঃ) উক্ত স্ত্রী বাদশাহর নিকট পত্র লিখিলেন। উক্ত জানোয়ারের মারফতই তিনি পত্র প্রেরণ করিলেন। পত্র লিখা ছিল, তোমার অনায়াসে মুসলমান হইয়া আমার নিকট উপস্হি হও।
হযরত রবিয়া বিনতে ইসমাইল
হযরত রবিয়া বিনতে ইসমাঈল সারারাএি এবাদতে কাটাইতেন এবং সারাদিন রোযা রাখিতেন। তিনি বলিতেন,আমি যখন আযান শুনি,তখন কেয়ামতের দিনের যুৎকারকারী ফেরেশতার কথা স্মরণ হয়।যখন গরম অনুভব করি, তখন হাশরের মাঠের সূযোত্তাপের কথা মনে পড়ে।তিনি আরও বলিতেন; আমি যখন নামাযে দাঁড়াই,তখন গায়েব হইতে আমার দোষ- ত্রুটি বলিয়া দেওয়া হয়; যাহাতে আমি অপরের দোষ- ত্রুটি দেখিতে না এবং চলাফেরা করিবার সময় আমি বেহেশত ও দোযখ দেখিতে পাই। বস্তুত এইরুপ এবাদতকেই এবাদত বলা হয়।সর্বদা নিজের দোষ- ত্রুটির দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখিলেই আর অপরের দোষ-ত্রুটি দেখা যায়না।অার অপরের দোষ- ত্রুটি না খোঁজাই বুযুর্গীর আলামত।দুঃখের বিষয় আজ মুসলিম কেওম ইসলামের পূত পবিত্র আর্দশ ভুলিয়া কেহই অপরের দোষ- ত্রুটি খুঁজিয়া হিংসা- হাছাদে পরিয়াছি রসাতলে যাইতেছে।যাহার ফলে কওমের একতা ভ্রাতৃত্ব চিরতরে লোপ পাইতেছে।নিজেরা দোষ-ত্রুটি মুক্ত হওয়ার চেষ্টা না করিয়া দীন- দুনিয়া বরবাদ করিয়া অশান্তি ঘটাইতেছে।
প্রতিবেশীর ওপর দায়িত্ব।
১/ প্রতিবেশির উপকার করিবে।প্রতিবেশীর সহিত অসদ্ব্যবহার করিবে না।( প্রতিবেশীর দ্বারা বা তাহার গরু- বাছুর ছাগল মুরগী বা ছেলে- মেয়েরর দ্বারা যদি কিছু নষ্ট বা ক্ষতি হয়,তবে সে কারণে তাহার সহিত ঝগড়া- ফাসাদ ও মারামারি করিবে না,ছবর করিবে)।
২/প্রতিবেশির বিবি - বাচ্চার, ( গরু- বাছুর) ইত্যাদির হেফাযত করিবে।( তাহার অনুপস্হিতিতে বা তাহার অপারগ অবস্হায় লাকড়ি,পানি,বাজা সদায় ইত্যাদির কাজে তাহার সহায়তা করিবে।প্রতিবেশি গরিব হইলে তাহাকে বা তাহার ছেলে- মেয়েদের দেখাইয়া তাহাদের না দিয়া তুমি ভাল ভাল জিনিস খাইবে না বা ব্যবহার করিবে না।
৩/ মাঝে মাঝে প্রতিবেশির বাড়িতে তোহফা হাদিয়া পাঠাইবে; তোমার ঘরে যাহাকিছু খাবার তৈয়ার হয়, তাহা হইতে ক কিছু তাহাদের দিবে।বিশেষত: প্রতিবেশি যদি গরিব হয় এবং খাওয়া পরার কষ্ট থাকে,তবে অবশ্য তাহাকে খাবার দিয়া তাহার সাহায্য করিব।
৪/ প্রতিবেশিকে কিঝুতে কষ্ট দিবে না।জানিয়া রাখিবে,প্রতিবেশি যেরুপ শহরের বা গ্রামের বাড়িতে হয়,তদ্রূপ সফরে এবং বিদেশেও হয়।বাড়ি হইতে যাহার সহিত একএে সফরে যায় বা বিদেশে গিয়া এক সঙ্গে সফর করে( বা স্কুলে বা মাদ্রাসা বা অফিসে থাকে) এই সবই প্রতিবেশি। প্রতিবেশি সম্বন্ধে মোটামুটি এতটুকু খেয়াল রাখা দরকার যে,( নিজের কষ্টের চেয়ে তাহার কষ্টকে বড় মনে করিবে) নিজের আরামের চেয়ে তাহার আরামের জন্য বেশী চেষ্টা করিবে।কোন কোন নির্বোধ লোক গাড়ীর বা জাহাজের সহযাএীদের সহিত অনেক নিষ্ঠুর ব্যবহার করে,ইহা বড়ই জঘন্য।
কম্পিউটার (Computer)
কম্পিউটার কি?
Computer শব্দটির সাধারণ অর্থ হচ্ছে গণক যন্ত্র। ল্যাটিন শব্দ Computer থেকে ইংরেজি কম্পিউটার শব্দের উৎপত্তি।
কম্পিউটার শব্দটির অর্থ গণনার বা হিসাব নিকাশকরা।
কম্পিউটারে সাহায্যে মুলতঃ যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদির কার্যবলী সম্পাদন করা যায়। কিন্তু বর্তমানে কম্পিউটারের বহুমুখী ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারের সংঙ্গা অনেক ব্যাপকতা লাভ করেছে। কোন সীমিত সংঙ্গা দিয়ে অার কম্পিউটারকে গন্ডিবদ্ধ করা যায় না।
*কম্পিউটারের অাবিষ্কারক কে?*
বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ব্রিটিশ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজ অাধুনিক কম্পিউটারেরর মুলনীতি নির্ধারণ করেন।
বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি অভাবে ব্যাবেজের এই মুলনীতি বাস্তবায়ন করা সম্বব
হয়নি। তবুও তার এই যুগান্তকরী চিন্তা ভাবনা এবং প্রচেষ্টার জন্য তাকে অাধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়। ১৮৮৭ সালে হারমন হলেরিথ অামেরিকার অাদমশুমারীর কাজ দূত দ্রুত সম্পাদনের জন্য চার্লস ব্যাবেজের মুলনীতি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। পরে ১৯১১ সালে দু'টি ভিন্ন কোম্পানির সহযোগীতায় তিনি কম্পিউটিং, টেবুলেটিং ও রেকর্ডিং কোম্পানি প্রতিষ্টা করেন। যা বিশ্ব বিখ্যাত IBM ( International Business Machine) -এ রুপান্তরিত করেন।
কম্পিউটার এর গঠন প্রণালীঃ
Computer মুলতঃ তিনটি অংশে বিভক্ত যেমনঃ
১. Input Device. উদাহরণঃ কী-বোর্ড ,মাউস, জয়স্টিক, গ্রাফিক্স প্যাড, স্কানার ইত্যাদি।
২. Central Processing Device (CPU)
৩. Output Device. উদাহরণ. মনিটর, প্রিন্টার স্পিকার প্রভৃতি।
ডিজিটাল কম্পিউটারের গঠন প্রণালীঃ
অাইয়ুব নবীর স্ত্রী বিবি রহিমা
বিবি রহীমা নবী আইয়ূ (আঃ)-এর বিবি। একদা নবীর তামাম দেহ দুর্গন্ধময় ঘায়ের দরু্ন ক্ষত-বিক্ষত হইয়া যায়।
তখন সমস্ত চাকর-চাকরাণী, দাস-দাসী নবীকে পরিত্যাগ করিয়া চলিয়া যায়।
কিন্ত সেই ভয়াবহ সংকটকালেও বিবি রহীমা স্বামীকে ছাড়িয়া যান নাই। সর্বদা স্বামীর খেদমতে মশগুল থাকেন। ঘটনাচক্রে একবার তিনি নির্দিষ্ট সময়ে স্বামীর খেদমতে হাজির হইতে পারেন নাই।
ইহার মূলেও ছিল ইবলিসের কারসাজি। ইবলীস্ মানুষের আকৃতিতে আসিয়া আইয়ূব নবীর নিকট মিথ্যা তোহমত লাগাইয়াছিল। ফলে নবী রাগান্বিত হইয়া কসম খাইয়াছিলেন যে, তিনি আরোগ্য লাভ করিয়া বিবি রহীমাকে একশত দোর্রা মারিবেন।
অতঃপর নবী সুস্হ হইয়া উক্ত ওয়াদা পুরা করিতে ইচ্ছা করিলেন। এমন সময়ে আল্লাহ্ তাআলা ওহী নাযেল করিলেন, হে নবী! আপনি শত শলা বিশিষ্ট একটি ঝাড়ু লইয়া তাঁহাকে মাত্র একবার প্রহার করুন, তবেই আপনার তসম পুরা হইবে। হযরত বিবি রহীমা নারী জাতির আদর্শ। তিনি ধৈর্য ও সহিষ্ণুতার মূর্ত প্রতিকা। নবীর ভীষণ বিপদের সময় যখন সকল বাঁদী- দাসী তাঁহার সাহচার্য ত্যাগ করিল, অন্যান্য বিবিগণ নবীকে ফেলিয়া চলিয়া গেল, সেই মুহূর্তে বিবি রহীমা স্বামীর সেবায় নিমগ্না রহিলেন।
এই নির্মল স্বামী -ভক্তি খেদমদ ও ছবর এখতেয়ার করার দরুন বিবি রহীমাকে ভীষণ শাস্তি হইতে বাঁচাইয়া নিবার জন্য আল্লাহ্ তাআলা স্বয়ং তাঁহার সুপারিশ কোরআন শরীফে উরল্লেখ করিয়াছেন।
ফেরঅাঊনের কন্যা ও বাদী
ফেরআঊন - কন্যার ছিল এক বাঁদী।তাহার যাবতীয় খেদমতের ভার উক্ত বাঁদীর উপরই ন্যস্ত ছিল।সে গোপনে আল্লাহর নবী হযরত মূসার উপর ঈমান রাখিত।ফেরআঊনের বয়ে সে তাহা কখনো প্রকাশ করিত না।একদা সে শাহজাদীর চুল আঁচড়াইতে ছিল।এমন সময় তাহার হাত হইতে চিরুণী মাটিতে পড়িয়া যায়।মাটি হইতে উহা উঠাইবার সময় বিসমিল্লাহ্ বলিল।শাহজাদী হইা শুনিয়া চমকিত হইল।জিজ্ঞাসা করিলঃতুই কি বলিলি,ইহা কাহা নাম? উত্তরে বাঁদী বলিলঃআমি তাঁহারই নাম স্মরণ করিয়াছি যিনি এই নিখিলের স্রষ্টা।তোমার পিতার সৃষ্টিকর্তা এবং বাদশাহীদাতা।বাদশাহ্জাদী বিস্মিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিল,আমার পিতার চেয়েও কি কে
অন্যেদের নিজের প্রতি উৎসাহিত করবার পদ্ধতি (ডেল কার্ণেগী)
অয়েস্টারেতে রুজভেল্টের সগ্ঙে সাক্ষাতে আগ্রহান্বিত ব্যক্তির পরিচয় শেষে তাঁর জ্ঞানের পরিধি ওবিশালতা দেখে মুগ্দ এবং বিস্মিত হয়েছিলেন। গ্যামালিয়েন ব্রাউফোর্ড লিখেছিলেন-সাক্ষাৎ প্রার্থী ব্যক্তি সে রাখাল বালক বা রাজনীতিক বা কূটনীতিবিদ্ যাই হোক না কেন রুজভেল্ট জানতেন, তাঁর সগ্ঙে কেমন ব্যবহার করতে হবে।' তাঁর এই লোভনীয় ব্যবহারের মূল উৎসটা কি?রুজভেল্ট সাক্ষাৎ করবার পূর্বে সাক্ষা প্রার্থী ব্যক্তি পছন্দসই বিষয়টি জেনে নেবার চেষ্টা করতেন। কেননা নেতাদের মত রুজভেল্টও জানতেন, মানুষের হৃদয়ে প্রবেশ করতে হলে তাদের পছন্দসই বিষয় নিয়ে কথা বলতে হবে। ইয়েনের তৎকালীন সাহিত্যের অধ্যাপক সহৃদয় উইলিয়াম লায়ন ফেলপস অতি অল্প বয়সেই এই অভিজ্ঞাতা লাভ করেঝিলেন। হিউম্যান নেচার-বইটিতে এধরনের একটি গল্পের উল্লেখ করেন। তিনি তাঁর পিসীর বাড়িতে অবসর সময় কাটাতে গিয়েছিলেন। একজন মধ্যবয়স্ক ভদ্রলোক তাঁ পিসীর সগ্ঙে দেখা করতে এলেন। ফেলপসের সগ্ঙে তাঁর পরিচয় হয়। ফেলপস্ তখন নৌকা চালানো সম্পকে আগ্রহি ছিলেন। ভদ্রলোকও তাঁর সগ্ঙে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করলেন, উৎসাহ দিলেন। তিনি চলে যাবার পর তাঁর প্রশংসায় উচ্ছ্বসিত হয়ে উটলাম। পিসীর কাছ থেকে লোকটির পরিচয় সম্পর্কে জানতে পারলাম যে ভদ্রলোক নিউইয়র্কের একজন আইনবিদ্। নৌকা সম্পর্কে তাঁর বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। কেবলমাত্র ফেলপস্-এর কাছে নিজেকে প্রিয় করে তোলবার জন্য নৌকা সম্পর্কে অত আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। উইলয়াম ফেলপস লিখেছিলন -ক
পিসীর কথা ভুলিনি। আমি এই পরিচ্ছেদটা যখন লিখছি, আমার সামনে রয়েছে বয়স্কাউট আন্দোলনের একজর নামী কর্মী এডওয়ার্ড এল চ্যালিকের একখানা চিটি। তাঁর চিটিখান এরকম ছিল-একবার বিরাট বয়স্কাউচ জাম্বোরীর ব্যবস্হা হচ্ছিল উইরোপে।
বাদশাহ নমরুদের কন্যা
যে নমরুদ হযরত ইব্রারাহীম (আঃ) অগ্নিতে নিক্ষেপ করিয়াছিল,তাহার এক কন্যার নাম রেয়'যা। হযরত ইব্রনাহীম (আঃ) কে ভীষণ অগ্নি-কুন্ড নিক্ষেপ করা হইল। শত শত লোক উহা দেখিবার জন্য ভিড় করিল। নমরুদের কন্যাও একটি উঁচুস্হানে চড়িয়া এই দৃশ্য দেখিতেছিল।সে দেখিল, এই ভীষণ প্রজ্বলিত অগ্নি হযরত ইব্ররাহীমের লোম ও স্পর্শ করিতেছে না তৎক্ষণাৎ সে উচ্চৈঃস্বরে জিজ্ঞাসা করিলঃ ওহে ইব্ররাহীম! তোমাকে অগ্নি কেন জ্বালাইতেছে না? উত্তরে খালীলুল্লাহ্ বলিলেনঃ ঈমানের বরকতেই আল্লাহু তায়াআলা আমাকে অগ্নি হইতে রক্ষা করিতেছেন। তখন রেয়'যা বলিয়া উঠিলঃ আপনার অনুমতি পাইলে এক্ষুনি আমি অগ্নিতে প্রবেশ করিব।হযর ইব্ররাহীম (আঃ) বলিলেন, তুমি লা- ইলাহ ইল্লাল্লহ্ ইব্ররাহীম খালীলুল্লাহ্ বলিয়া এখানে চলিয়া আস। তৎক্ষণাৎ সে কলেমা পড়িয়া অগ্নিতে প্রবেশ করিল, অগ্নি তাঁহাকে স্পর্শ করিল না। রেয়'যা অগ্নি হইতে বাহির হইয়া তাহার বাবা নমুরদকে ভাল-মন্দ অনেক কিছুই বলিলেন। ইহাতে ক্ষুব্ধ হইয়া নমুরদ তাঁহার উপর অকথ্য অত্যাচার নির্যাতন করিল।
কথা বলে কিভাবে মানুষের মন জয় করবেন (ডেল কার্ণেগী)
কয়েকদিন পূর্বে খেলার আসরে আমাকে নিমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সেখানে ব্রীজ খেলার অনুষ্ঠান করা হয়েছিল।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি এসব খেলতাম না।
আমার পরিচিতা স্বর্ণ কেশি নামক একটি মেয়েও সেখানে আমন্ত্রিত হয়েছিল।
নাওয়েল টমাস রেডিওয় যোগ দেবার পূর্বে তার ম্যানেজার ছিলাম,
সেটা সে জানত।
সে আমার সঙ্গে ইউরোপের নানান জায়গায় ঘুরেছে এবং বানিয়ে কিছু বলবার ক্ষমতা, যা লোকের কাছে গ্রহণযোগ্য, তা সে জানত।
সেইজন্য মেয়েটি আমাকে বলল, ওহ, মিঃ কার্ণেগী,
আপনার দেখা কিছু সুন্দর ঘটনার কথা আমাকে বলুন।
কথা বলতে আমরা সোফায় গিয়ে বসলাম।
একসময় মেয়েটি জানাল, সে তার স্মামীর সঙ্গে অাফ্রিকা ঘুরে এসেছে। আমি উচ্ছ্বসিত হয়ে বলে উঠলাম- আফ্রিকা কি চমৎকার!
আমিও আফ্রিকাতে যেতে চেয়েছিলাম, কিন্তু অ্যালজিয়ার্সে চব্বিশ ঘন্টা কাটানোর পর সময় হয়ে ওঠেনি।
আমি তাকে জিঞ্জাসা করলাম বড় শিকারের খোজেঁ গভীর তারা প্রবেশ করেছিল কিনা?
তার কাছে আফ্রিকার গল্প শুনতে চাইছিলাম।
মেয়েটি আমার কাছে একবারও জানতে চাইল না যে,
আমি কোথায় কোথায় গিয়েছলাম? পরিবর্তে মেয়েটি তার ভ্রমণ বৃত্তান্ত বেশ আত্মগর্ব সহকারে বলতে থাকল।
মিনিট পঁয়তাল্লিশ পর তার বক্তব্য শেষ হল।
আমার মতো আগ্রহী শ্রোতা কে পেয়ে সে গর্ববোধ করল।
মেয়েটির এধরনের আচরনে আশ্চর্য হবার কোন কারণ নেই।