অয়েস্টারেতে রুজভেল্টের সগ্ঙে সাক্ষাতে আগ্রহান্বিত ব্যক্তির পরিচয় শেষে তাঁর জ্ঞানের পরিধি ওবিশালতা দেখে মুগ্দ এবং বিস্মিত হয়েছিলেন। গ্যামালিয়েন ব্রাউফোর্ড লিখেছিলেন-সাক্ষাৎ প্রার্থী ব্যক্তি সে রাখাল বালক বা রাজনীতিক বা কূটনীতিবিদ্ যাই হোক না কেন রুজভেল্ট জানতেন, তাঁর সগ্ঙে কেমন ব্যবহার করতে হবে।' তাঁর এই লোভনীয় ব্যবহারের মূল উৎসটা কি?রুজভেল্ট সাক্ষাৎ করবার পূর্বে সাক্ষা প্রার্থী ব্যক্তি পছন্দসই বিষয়টি জেনে নেবার চেষ্টা করতেন। কেননা নেতাদের মত রুজভেল্টও জানতেন, মানুষের হৃদয়ে প্রবেশ করতে হলে তাদের পছন্দসই বিষয় নিয়ে কথা বলতে হবে। ইয়েনের তৎকালীন সাহিত্যের অধ্যাপক সহৃদয় উইলিয়াম লায়ন ফেলপস অতি অল্প বয়সেই এই অভিজ্ঞাতা লাভ করেঝিলেন। হিউম্যান নেচার-বইটিতে এধরনের একটি গল্পের উল্লেখ করেন। তিনি তাঁর পিসীর বাড়িতে অবসর সময় কাটাতে গিয়েছিলেন। একজন মধ্যবয়স্ক ভদ্রলোক তাঁ পিসীর সগ্ঙে দেখা করতে এলেন। ফেলপসের সগ্ঙে তাঁর পরিচয় হয়। ফেলপস্ তখন নৌকা চালানো সম্পকে আগ্রহি ছিলেন। ভদ্রলোকও তাঁর সগ্ঙে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করলেন, উৎসাহ দিলেন। তিনি চলে যাবার পর তাঁর প্রশংসায় উচ্ছ্বসিত হয়ে উটলাম। পিসীর কাছ থেকে লোকটির পরিচয় সম্পর্কে জানতে পারলাম যে ভদ্রলোক নিউইয়র্কের একজন আইনবিদ্। নৌকা সম্পর্কে তাঁর বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। কেবলমাত্র ফেলপস্-এর কাছে নিজেকে প্রিয় করে তোলবার জন্য নৌকা সম্পর্কে অত আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। উইলয়াম ফেলপস লিখেছিলন -ক
পিসীর কথা ভুলিনি। আমি এই পরিচ্ছেদটা যখন লিখছি, আমার সামনে রয়েছে বয়স্কাউট আন্দোলনের একজর নামী কর্মী এডওয়ার্ড এল চ্যালিকের একখানা চিটি। তাঁর চিটিখান এরকম ছিল-একবার বিরাট বয়স্কাউচ জাম্বোরীর ব্যবস্হা হচ্ছিল উইরোপে।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment